ওয়েব ডেস্ক: মোদি মমতা বৈঠক মানেই টানটান উত্তেজনা এবং রাজনীতির পাতায় নতুন এক খবরে। দুজনেই দুই মেরুর র রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে ওঠা। এর মধ্যে যখন নাগরিকপঞ্জি আইন পুরোপুরিভাবে গেজেট আকারে প্রকাশিত হলো তার মধ্যে মোদির কলকাতায় আগমন যেন শীতের সকালে এক উষ্ণতার পরশ দিয়ে দিল রাজনীতির মহল্লায়। মহড়াটা হয়ে গিয়েছিল গত ৮ জানুয়ারি।
ট্রেড ইউনিয়নগুলির ডাকা ধর্মঘটে যাদবপুরের পড়ুয়ারা ছক ভেঙে ধর্মঘট করেছিল। রাস্তায় বসে চলেছিল দাবা, ক্রিকেট। শনিবার মধ্যরাতে সেটাই আরও একবার করে দেখালেন কলকাতার প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলায়। যাদবপুরে ছাত্রছাত্রীর মধ্যে সেই জেএন ইউ এর টুকরে টুকরে গ্যাং কিছুটা হলেও ছায়া দেখা গেল স্লোগান এবং চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। এনআরসি, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন, এনপিআরের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরে বিক্ষোভ চলছিলই। রাত বাড়লেও তা থামল না।
ইরাকে মোদি জলপথে এবং আকাশপথে ভ্রমণের সমস্ত অংশ প্রায় সম্পূর্ণ করেছে মোদি মমতা বৈঠক হয়েছে শান্তিপূর্ণভাবে। যেখানে এনআরসি বিরোধী বক্তব্য এসেছে মমতা ব্যানার্জীর মুখ থেকে।
ছাত্রছাত্রীদের প্রশ্ন করলেই জবাব আসছে, “যান থাকতে হারব না, ফ্যাসিবাদ মানব না।”রাত জাগা পড়ুয়াদের বক্তব্য, মোদী-মমতা কয়েনের এপিঠ-ওপিঠ। দেশের ধর্মনিরপেক্ষ কাঠামো আর বাংলার গণতন্ত্র—দুটোই এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। লড়াই তাই দুটোকেইরক্ষা করার।