সমাচার ডেস্ক: সুইস ব্যাংকে কোন ব্যক্তির কত টাকা আছে এবং তা ভারতের অর্থনীতি কি পরিমান জায়গা করে নিতে পারে তা অনেকদিন আগেই প্রকাশ হয়েছিল বিভিন্ন মিডিয়ায়। এবং তা নিয়ে রাজনীতি ও কম হয়নি। আর তা নিয়ে মন্তব্য করলেন অর্থমন্ত্রক। তথ্যের অধিকার আইনে পিটিআইয়ের এক সাংবাদিকের করা প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, “কর সংক্রান্ত চুক্তি অনুযায়ী এই ধরনের তথ্য আদানপ্রদান করা গোপনীয়তার মধ্যে পড়ে। সুতরাং তথ্যের অধিকার আইনের ৮(১)(এ) এবং ৮(১)(এফ) ধারায় অন্য কোনও দেশের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনও তথ্য চাওয়া এবং প্রদান করাকে বাদ রাখা হয়েছে।”
তথ্যের অধিকার আইনের ৮(১)(এ) ধারায় “ভারতের নিরাপত্তা, কৌশল, বিজ্ঞান ও অর্থনীতি সংক্রান্ত এমন তথ্য যেখানে দেশের স্বার্থ জড়িত রয়েছে, বৈদেশিক সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত কোনও বিষয় এবং কোনও অপরাধে প্ররোচনা দিতে পারে”
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ পাবলিক পলিসি অ্যান্ড ফিনান্সের (এনআইপিএফপি) হিসাব অনুযায়ী, ১৯৯৭-২০০৯ সালের মধ্যে দেশের বাইরে মোট যে টাকা অবৈধ ভাবে বেরিয়ে গেছে, তার পরিমাণ হল দেশের মোট জাতীয় আয়ের ০.২ শতাংশ থেকে ৭.৪ শতাংশ।