রাজীব ঘোষঃ- প্রতিদিন ২০ টির কম স্যাম্পেল বা নমুনা পরীক্ষার জন্য আসছে, যেটা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম।এইভাবে চলতে থাকলে আক্রান্তের সঠিক সংখ্যা কোনোভাবেই জানা সম্ভব নয়।এই অভিযোগ করেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এনটেরিক ডিজিজেস-এর প্রধান ড:শান্তা দত্ত।তিনি বলেন, পরীক্ষা করার পরিকাঠামো রয়েছে।রাজ্য সহযোগিতা করলে কাজ আরো দ্রুত হবে।নমুনা সংগ্রহে গাফিলতি রয়েছে বলে মনে হচ্ছে।তাই রাজ্যে করোনা ভাইরাসের টেস্ট করার সংখ্যা অনেক কম।এক সংবাদ মাধ্যমে তিনি বলেন, প্রথমদিকে বেশী নমুনা আসছিল।যে হারে নমুনা আসছে সেটা যথেষ্ট নয়।তবে করোনা টেস্ট করার জন্য শুধু এনআইসিইডি রয়েছে, তা নয়।
।অনেক জায়গায় করোনা টেস্ট হচ্ছে।এনআইসিইডি-তে কম নমুনা এসে পৌছাচ্ছে।শান্তা দত্ত বলেন, এখনো পর্যন্ত ৪২,৫০০ টি টেস্ট কিট এনআইসিইডি-র হাতে এসে পৌছেছে।তাদের হাতে এখনো ২৭ হাজার কিট রয়েছে।প্রসঙ্গত, রাজ্যের হাতে করোনা টেস্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর পরিমাণ যথেষ্ট নেই বলে অভিযোগ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকেও করোনা মোকাবিলায় মমতার সরকার যথেষ্ট কড়া নয় বলে অভিযোগ আসে।রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ২৫২৩ টি পরীক্ষা করা হয়েছে।
পাশাপাশি, রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য বিভিন্ন নেতারা রেশন, ত্রাণ বিলি করছেন এবং জমায়েত করছেন, সেটা একেবারেই সমর্থনযোগ্য নয়।এর ফলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।এবার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কলেরা অ্যান্ড এনটেরিক ডিজিজেস-এর প্রধান ড:শান্তা দত্ত অভিযোগ করেন, করোনা ভাইরাসের মোকাবিলা করতে যে পরিমাণ পরীক্ষা প্রয়োজন, মমতার সরকার সেটা করাচ্ছে না।