সমাচার ডেস্ক:তিনি আগে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেসের পরিবার তন্ত্রের ভেতরে থাকা সেই মন্ত্রী-আমলাদের ঘরের রাজনীতিতে। কিন্তু ধোপে টেকেনি তার সেই যুক্তি। হয়তো উড়িয়ে দিয়েছে অনেকেই সেই শিক্ষানীতির পরিবর্তনের প্রক্রিয়া।
এখন শুরু হলো মোদী জমানায় শিক্ষাবৃত্তি রাজনীতিবিদ অনেকেই এর সাহসিকতাকে বাহবা দিয়েছেন। যদিও বাস্তবের সাথে এর মিল রেখে যথেষ্ট পরিমাণে পরিকাঠামো দিকে নজর দেওয়ার দিকেই বলেছেন।
তবে শশী থারুরের টুইটার একের পর এক বিস্ফোরক মন্তব্য উঠে এসেছে। ইউপিএ আমলেই শিক্ষানীতি সংশোধনের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন। শেষপর্যন্ত নরেন্দ্র মোদী সরকারের দ্বিতীয় জমানায় ১৯৮৬ সালের শিক্ষানীতি সংশোধন করা হয়েছে।
সেই নয়া শিক্ষানীতিকে স্বাগত জানালেন তিরুবন্তপুরমের কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। একইসঙ্গে একাধিক প্রশ্নচিহ্নও তুললেন। সেই প্রশ্নের মধ্যে আর্থিক বরাদ্দ নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন।
তিনি বলেন, ‘যেমন শিক্ষায় জিডিপির ছ’শতাংশ বরাদ্দের সিদ্ধান্ত প্রথম নেওয়া হয়েছিল ১৯৪৮ সালে। প্রতিটি সরকার সেই লক্ষ্যমাত্রা নেয় এবং যা নিজের অর্থ মন্ত্রকের বিরুদ্ধে হয়ে যায়। গত ছ’বছরে শিক্ষাখাতে মোদী সরকারের বরাদ্দ ক্রমশ নিম্নমুখী হয়েছে, তাহলে তা কীভাবে ৬ শতাংশে পৌঁছাবে?