ওয়েব ডেস্ক:মালালা ইউসুফজাই পাকিস্তানের ভূমিকন্যা। কিন্তু কাশ্মীরে যখন ভারত শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য 370 ও 35 এ সরিয়ে নেয় তখন কিন্তু তিনি ভারতের সেই আইনের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন। কিন্তু তার মনে ছিলনা কাশ্মীরি পণ্ডিতদের কথা। কিন্তু সেটা অন্য প্রসঙ্গ। রাষ্ট্রপুঞ্জ তাকে অন্যান্য পদক্ষেপের জন্য দিল এক অনন্য পুরস্কার।
১৩ বছর বয়সে তালিবান জঙ্গিদের গুলি লেগেছিল মালালার শরীরে। অপরাধ ছিল, মেয়ে হয়ে স্কুলে যাওয়ার। তারপর টানা ৪৯ দিনের যুদ্ধ। মৃত্যুকে হারিয়ে জীবনের ছন্দে ফিরেছিল মালালা। সবচেয়ে কম বয়সে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতেছিল এই পাক-ভূমিকন্যা। তালিবানি ফতোয়া উড়িয়ে জানিয়ে দিয়েছিল, পড়াশোনা চালিয়ে যাবে সে।
এরপর একের পর এক নারী শিক্ষার ভূমিকা চোখে পড়ার মতো।এই দশকের জনপ্রিয়তম তরুণী হিসেবে নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফাজির নাম ঘোষণা করল রাষ্ট্রপুঞ্জ। রাষ্ট্রপুঞ্জ তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করেছে, বিশ্বব্যাপী নারী শিক্ষার অধিকারের পক্ষে এই দশকে মালালা যে ভূমিকা নিয়েছেন, তাতে তাঁর ধারে কাছে আর কেউ নেই।